Bank Loan Fact — Bank & NGO Loan Information Blog
এনজিও লোন
ব্যাংক লোন
অনলাইন লোন
Bank Loan Fact ব্লগে এনজিও লোন এবং ব্যাংক লোন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
এটি কোনো ব্যাংক/এনজিও/সংস্থার ওয়েবসাইট নয়, তাই বিভ্রান্ত হবেন না।
সর্বশেষ পোস্টসমূহ
বিভিন্ন কারণে ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার প্রয়োজন পড়ে। আর্থিক সংকটে পড়লে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নির্ধারিত ইন্টারেস্ট রেটের বিনিময়ে নির্ধারিত মেয়াদে লোন নেয়া যায়। এই লোন সাপ্তাহিক কিংবা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়।
বাংলাদেশে সরকারি এবং বেসরকারি অনেক ব্যাংক রয়েছে। দেশের প্রায় সকল ব্যাংক থেকেই যে কেউ চাইলেই লোন আবেদন করতে পারবেন। তবে, লোন আবেদন করার পূর্বে ব্যাংক কর্তৃক দেয়া কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। এর মাঝে রয়েছে, লোন পাওয়ার যোগ্যতা এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র। এছাড়া, কিছু ক্ষেত্রে জামানত লেগে থাকে।
ব্যাংক লোন নিতে কী কী কাগজপত্র লাগে, লোন আবেদন করার নিয়ম, কত টাকা লোনের জন্য আবেদন করা যায় এবং ইন্টারেস্ট রেট কত টাকা এসব বিষয় জানা আবশ্যক। লোন আবেদন করতে ইচ্ছুক এমন ব্যক্তিদের জন্য আমরা এই ওয়েবসাইট তৈরি করেছি।
ব্যাংক লোন ফ্যাক্ট ওয়েবসাইটে দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে লোন আবেদন করতে কী কী কাগজপত্র লাগে, কীভাবে আবেদন করতে হয়, জামানত লাগে কিনা ইত্যাদি তথ্য জানতে পারবেন। শুধু ব্যাংক লোন নয়, এনজিও লোন আবেদন করার পদ্ধতিও জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে।
যারা জামানত ছাড়া লোন নিতে ইচ্ছুক এবং সাপ্তাহিক কিস্তি আকারে বা মাসিক কিস্তি আকারে লোনের অর্থ পরিশোধ করতে চান, তাদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন এনজিওর লোন সুবিধা। ব্যাংক এবং এনজিও থেকে লোন নেয়ার পদ্ধতি জানতে ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো পড়ুন।
এনজিও লোন
বাংলাদেশে বিভিন্ন এনজিও আছে যারা গ্রাম থেকে শুরু করে শহরে বিভিন্ন পেশার মানুষকে লোন সুবিধা দিয়ে আসছে। এনজিও থেকে লোন নেয়ার একটি বড় সুবিধা হচ্ছে এতে নির্দিষ্ট পরিমাণ অব্দি টাকা কোনো জামানত ছাড়াই লোন হিসেবে নেয়া যায়।
যেখানে বিভিন্ন ব্যাংকে জামানত ছাড়া লোন নেয়ার কথা চিন্তাও করা যায়না, সেখানে এনজিওগুলো থেকে সহজ পদ্ধতিতে লোন সুবিধা পাওয়া যায়। এনজিও থেকে লোন নিতে চাইলে উক্ত এনজিওর সদস্য হতে হয় এবং সঞ্চয় হিসাব খুলতে হয়। এরপর লোন আবেদন ফরম পূরণ করে আবেদন করা যায়।
প্রথম সপ্তাহে লোন আবেদন করলে দ্বিতীয় সপ্তাহেই লোনের অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। যা এনজিও লোনকে সাধারণ মানুষের কাছে আরও সহজলভ্য করে তুলেছে। তাই, প্রত্যন্ত অঞ্চলেও মানুষ তাদের আর্থিক সমস্যা মেটাতে বিভিন্ন এনজিও থেকে লোন নিয়ে থাকেন। এনজিও লোন আবেদন করতে চাইলে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
ব্যাংক লোন
ব্যাংক লোনের সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে জামানতের বিনিময়ে বড় পরিমাণে অর্থ লোন নেয়া যায়। যেখানে এনজিওগুলো থেকে সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা কিংবা কিছুটা বেশি অর্থের জন্য লোন আবেদন করা যায়, সেখানে ব্যাংক থেকে কয়েক কোটি টাকার জন্যও লোন আবেদন করা যায়।
তবে, লোন আবেদন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই জামানত প্রয়োজন হবে। এটি হতে পারে আপনার বাড়ি/জমির কাগজপত্র কিংবা নগদ জমা টাকা। এছাড়াও, বিভিন্ন ধরনের সিকিউরিটির বিনিময়েও ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার জন্য আবেদন করা যায়।
বাংলাদেশে বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাংক আছে, যেগুলোতে লোন আবেদন করতে পারবেন। লোন আবেদন করতে কী কী কাগজপত্র লাগবে, আবেদন করার পদ্ধতি ইত্যাদি নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
ব্যাংক লোন সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর
কোন অ্যাপ থেকে অনলাইনে লোন নেয়া নিরাপদ?
বর্তমানে বিকাশ অ্যাপ, eRin অ্যাপ এবং সুবিধা অ্যাপ থেকে অনলাইনে লোন নেয়া নিরাপদ। এসব অ্যাপ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত।
সময়মতো লোন পরিশোধ না করলে কী হবে?
লোনের সময়সীমার মাঝে সকল কিস্তি পরিশোধ না করলে ক্রেডিট হিস্টরি খারাপ হবে, সুদ বৃদ্ধি পাবে কিংবা জরিমানা হতে পারে।
লোন আবেদন করার কতদিন পর টাকা পাওয়া যায়?
ব্যাংক বা এনজিওতে লোন আবেদন করলে সাধারণত ৭ দিন থেকে ১৫ দিনের মাঝে লোনের টাকা পাওয়া যায়। বিকাশ বা অনলাইন লোন অ্যাপগুলো থেকে ইনস্ট্যান্ট লোনের টাকা পাওয়া যায়।
লোন আবেদন করতে কী কী কাগজপত্র লাগে?
এনআইডি কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, লোনের গ্যারান্টর, বাসা-বাড়ির দলিলের কপি, অভিভাবকের ছবি ও এনআইডি কার্ডের ফটোকপি সহ বেশ কিছু কাগজপত্র লাগে। লোনের ধরণের উপর ভিত্তি করে ভিন্ন কাগজপত্র লাগে।











